জননেত্রী শেখ হাসিনার কারাবন্দী দিবস স্মরণে-নিউ ইর্য়ক প্রবাসী ও যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ এর নেতৃবৃন্দের বিবৃতি

Awamileague Times
By Awamileague Times জুন ১৪, ২০১৬ ০৩:৪৭

জননেত্রী শেখ হাসিনার কারাবন্দী দিবস স্মরণে-নিউ ইর্য়ক প্রবাসী ও  যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ এর নেতৃবৃন্দের বিবৃতি

 

বাংলা অক্ষর নিউ ইর্য়কঃ

প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস।
দীর্ঘ প্রায় ১১ মাস কারাভোগের পর ২০০৮ সালের ১১ জুন সংসদ ভবন চত্বরে স্থাপিত বিশেষ কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি। সেনা সমর্থিত ১/১১-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই গ্রেফতার হন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।২০০৭ সালের ১৬ জুলাই ভোরে সেনাসমর্থিত বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে তাঁর ধানমন্ডিস্থ সুধা সদনের বাসভবন থেকে মিথ্যা মামলা দিয়ে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করা হয়।ha1

গণতন্ত্র অবরুদ্ধ দিবস। জননেত্রী শেখ হাসিনার কারাবরণ বাংলার গনতন্ত্রের ইতিহাসে এক কালো অধ্যায়ের সূচিত হয়েছিল। এই দিনটিকে স্মরণ করে প্রবাসী ও যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ বিবৃতে বলেন অবৈধ্য ভাবে ফখরুদ্দীন-মইনউদ্দিনের নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ২০০৭ সালে শেখ হাসিনাকে  গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠান। অসত্য ও ভীত্বিহীন কয়েকটি দুর্নীতির মামলায় দীর্ঘ ১১ মাস সংসদ ভবনে স্থাপিত বিশেষ কারাগারে বন্দি রাখা হয় তাঁকে অন্যায় ভাবে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবসে। প্রায় ১১ মাস কারাভোগের পর ২০০৮ সালের ১১ জুন শেখ হাসিনা মুক্তি পান।

এ দিনটি উপলক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা সেদিন মুক্ত হয়েছিলেন বলেই বাংলাদেশ আজ বিশ্ব দরবারে একটি সম্মানজনক আসন পেয়েছে। সেদিন বাংলাদেশে অনেকেই কথা বলতে পারেনি। সে সময় বিশ্বের অন্যান্য দেশে আওয়ামী লীগের বিদেশ শাখার মতো যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও জোরালো ভুমিকা নিয়েছিলো।

প্রধানমন্ত্রীর মুক্তির পরই বাংলাদেশের রাজনীতির আকাশের মেঘ কেটে যায়। সেনাসমর্থিত তত্বাবধায়ক সরকার একপ্রকার বাধ্য হয়ে নির্বাচন দেয়। এরপরের ইতিহাস সবার জানা।

প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ১৬ জুলাই আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা গ্রেপ্তার হন। এদিন ভোরে তার ধানমন্ডির বাসভবন থেকে যৌথবাহিনী তাকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার করে প্রথমে তাকে ঢাকা মেট্রোপলিটন আদালতে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে সেখান থেকে সংসদ ভবন চত্বরে স্থাপিত বিশেষ কারাগারে নিয়ে আটক রাখা হয়।
এ সময় কারাগারের অভ্যন্তরে শেখ হাসিনা শারীরিকভাবে মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখন তার চিকিৎসকরা তাকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য পরামর্শ দেন।
এ ছাড়া দেশে রাজনৈতিক কর্মকান্ড নিষিদ্ধ থাকলেও বিভিন্নভাবে শেখ হাসিনার মুক্তি দাবিতে আন্দোলন গড়ে তোলে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলো। রাজনৈতিকসহ বিভিন্ন দিক থেকেও শেখ হাসিনার মুক্তির দাবি ওঠে।
আওয়ামী লীগসহ এর সহযোগী সংগঠনের ক্রমাগত আন্দোলন এবং অন্যান্য দিক থেকে চাপ বাড়তে থাকায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য মুক্তি দিতে বাধ্য হয়।

কারামুক্তির পর দিন ১২ জুন শেখ হাসিনা চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্র যান। কয়েক মাস সেখানে অবস্থানের পর নির্বাচনের আগে দেশে ফেরেন শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগসহ এর সহযোগী সংগঠনের ক্রমাগত আন্দোলন এবং অন্যান্য দিক থেকে চাপ বাড়তে থাকায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য মুক্তি দিতে বাধ্য হয়।
কারামুক্তির পর দিন ১২ জুন শেখ হাসিনা চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্র যান। কয়েক মাস সেখানে অবস্থানের পর নির্বাচনের আগে দেশে ফেরেন শেখ হাসিনা তখন তার সাথে সই সময় যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সহ আট জন সফর সঙ্গী হিসাবে দেশেযান ।

নিউ ইর্য়ক প্রবাসী ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা পক্ষে-বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেনঃ সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুবুর রহমান, জয়নাল আবেদিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নূর নবী, আইরিন পারভীন, মহিউদ্দিন দেওয়ান, ,আব্দুল হাছিব মামুন, শিরিন আক্তার দিবা, ড. এম এ বাতেন, তৈয়বুর রহমান টনি, এম এ করিম জাহাঙ্গীর, জাহাঙ্গীর আলম, এ্যাঃ মামুনুর রহমা্ন, নূরে আলম চৌধুরী, শামছুল আবেদিন, সোহরাব সরকার, রফিকুল ইসলাম পাটয়ারী, নূর নবী চৌধুরী, আমিনুল ইসলাম কলিন্স, আফসার হোসেন সেন্টু, আলাঊদ্দিন জাহাঙ্গীর, রুহলে চৌধুরী, এ কে আলমগীর, লুতফুর রহমান সুইট, শিমুল হাসান, ইবনে শাহিন দিলওয়ার, সাইকুল ইসলাম, মাসুদ হোসেন সিরাজী, নূরুল আমিন বাবু, মূশেদা জামান, মুর্শেদা আকতার খান, সেফু রহমান, বিউটি, সাথী, মীনা ইসলাম, ইয়াসমীন, আনোয়ার হুসাইন, ওয়াহীদ কাজী এলিন, হাজী নিজাম, ওয়ালী হোসেন, এ.কে.এম. তরিকুল হায়দার চৌধুরী, জাফর আহমদ, আজিজুর রহমান সাবু, সাইফুল্লা ভূইয়া, মীরু সিকদার, ইছমত হক খোকন, সুব্রত তালুকদার, হাবুল্লা বাহার, কামাল আহমেদ, আবুল কাশেম,  সুব্রত তালুকদার, ফখর উদ্দিন, নাছির উদ্দিন চৌধুরী, আতিকুর রহমান সুজন, একরামুর হক সাবু, স্বপন কর্মকার, ইসমাইল হোসেন স্বপন, মোঃ ওলিউল্লাহ, মোঃ শ্যামল, মঞ্জুরুল আলম বিটি, আসাদুর রহমান ডেনি, সেলিম মাহমুদ, নিপু মিয়া, খন্দকার জাহিদুল ইসলাম, মোঃ সুমন আলী, মোঃ রবিউল ইসলাম প্রমূখ।

 

 

Awamileague Times
By Awamileague Times জুন ১৪, ২০১৬ ০৩:৪৭

  • Sorry. No data yet.
Ajax spinner