ওয়াজেদ মিয়ার জন্মবার্ষিকীতে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের আত্মার শান্তি কামনা
Related Articles
–
বাংলা অক্ষর নিউ ইর্য়কঃ
দেশবরেণ্য পরমাণু বিজ্ঞানী প্রয়াত ড. এমএ ওয়াজেদ মিয়ার ৭৫তম জন্মবার্ষিকী আজ। জন্মবার্ষিকীতে আত্মার শান্তি কামনা করছেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নেতা কর্মিরা। বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের অধিকারী ওই বিজ্ঞানী ১৯৪২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি লালদীঘির ফতেহপুরে আবদুল কাদের মিয়া ও ময়জান্নেছার ঘরে জন্ম নেন।
তিনি চার ছেলে ও তিন কন্যার মধ্যে ছিলেন সবার ছোট। ২০০৯ সালের ৯ মে তিনি ইন্তেকাল করেন। বঙ্গবন্ধুর জামাতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বামী ড. এমএ ওয়াজেদ মিয়া বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষে ১৯৫২ সালে রংপুর শহরের সরকারি জিলা স্কুলে সপ্তম শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৫৬ সালে জিলা স্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন এবং ১৯৫৮ সালে রাজশাহী সরকারি কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন।
১৯৬১ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের স্নাতক (সম্মান) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে দ্বিতীয় স্থান লাভ করেন। ১৯৬২ সালে স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তিনি ফজলুল হক হলের আবাসিক ছাত্র ছিলেন এবং ১৯৬১–৬২ শিক্ষা বছরের জন্য হল ছাত্র সংসদের ভিপি নির্বাচিত হন। ১৯৬২ সালে শিক্ষা কমিশন বিরোধী আন্দোলনে কারাবরণ করেন। ১৯৬৩ সালের ১ এপ্রিল তিনি তৎকালীন পাকিস্তান আণবিক শক্তি কমিশনের চাকরিতে যোগদান করেন। তিনি ১৯৬৭ সালের ১৭ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তান রয়েছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর দীর্ঘ সাত বছর নির্বাসিত জীবন কাটান। মৃত্যুর পর তার শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী পীরগঞ্জ উপজেলার ফতেহপুর গ্রামে তার বাবা–মায়ের কবরের পাশে তাকে দাফন করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফজলুর রহমান ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ সহ যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সকল নেতা কর্মীরা জন্মবার্ষিকীতে আত্মার শান্তি কামনা করছেন। জন্মবার্ষিকীতে আত্মার শান্তি কামনা আরও করেছেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সহ–সভাপতি মো.আকতার হোসেন,সৈয়দ বসরাত আলী,মাহাবুবুর রহমান, শামছুদ্দিন আজাদ,লুৎফর করিম,ডা.মো.আলী মানিক,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আইরিন পারভীন,সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক আহমেদ,মহিউদ্দিন দেওয়ান,আব্দুল হাসীব মামুন,চন্দন দত্ত,আব্দুর রহিম বাদশা,কৃষি সম্পাদক আশরাফুজ্জামান,বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক জালাল উদ্দিন রুমী,ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক জাহাঙ্গির হোসেন, আইন বিষয়ক সম্পাদক শাহ মোঃ বখতিয়ার, মুক্তিযোদ্ধা সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম,অর্থ সম্পাদক মো.আবুল মনসুর খান,মহিলা সম্পাদিকা শিরিন আক্তার দিবা,প্রচার সম্পাদক হাজী এনাম,বন ও পরিবেশ,নূর আলম চৌধুরী,উপ–দপ্তর সম্পাদক আব্দুল মালেক,উপ–প্রচার সম্পাদক তৈয়বুর রহমান টনি,শিল্প ও বাণিজ্য ফরিদ আলম,শ্রম সম্পাদক মেজবা আহমেদ,প্রবাসী কল্যাণ সম্পাদক সোলেয়মান আলী,যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মাহাবুবুর রহমান টুকু,শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক এম এ করিম জাহাঙ্গীর,সাংস্কৃতিক সম্পাদক শহীদ হাসান,ইমিগ্রেশন সম্পাদক আব্দুর রহমান মামুন । সদস্য শাহানারা রহমান,ডেনী চৌধুরী,হিন্দোল কদের বাপ্পা,শরফ সরকার,জহিরুল ইসলাম,মুজিবুল মওলা,শামছুল আবেদিন,রফিক পাটোয়ারী,আক্তার আহমেদ চৌধুরী,নূর নবী চৌধুরী,রেজায়ুল করিম চৌধুরী,মোস্তফা কামাল পাশা,মোহাসীন রিপন,খোরশেদ খন্দকার,আব্দুল হামীদ,আলাউদ্দিন জাহাঙ্গীর,শরীফ কামরুল হীরা,শামশুল আবেদিন,আলী হোসেন গজনবী,আমিনুল ইসলাম কলিন্স,আতাউল গনি আসাদ,আজাহার হোসেন লিটন,হাসান মাসুক,কায়কোবাদ খান,এম আনোয়ার ও প্রমূখ।
যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপ–প্রচার সম্পাদক কর্তৃক প্রচারিত।